মাহমুদুর রহমান যখন থাবাবাবার চটি, জাতীয় পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন সেটা বিরাট ব্লান্ডার করেছিলেন। থাবাবাবারা বাংলাদেশে ইসলামের কেশ্রাগ্র স্পর্শ করতে পারে নাই নবী যৌনজীবন নিয়ে চটি লিখে। তবে শাহবাগে ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি নিয়ে তিনি যে শিরোনাম করেছিলেন সেটা এখন মানতেই হবে। শাহবাগের সরকারবিরোধী স্পিরিটকে যারা মেরেছে তারা আজো ইনিয়ে বিনিয়ে সরকারের ফ্যাসিবাদীতায় তাল মিলিয়ে যাচ্ছে। মাহমুদুর রহমানরা এখনো পলিটিক্যাল ইসলামকে বাঙ্গালী মুসলমানের আইডেন্টিটি মনে করেন। পোস্ট ৯/১১ এর যুগে, আইসিসের যুগ, আত্মঘাতী হামলার যুগে, সারা দুনিয়া মুসলমানঘৃণার যুগে বসে, ভারতের কোলের ভিতরে বসে পলেট
যে কোন ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারী সরকারের একটা কমন বৈশিষ্ট্য আছে। এরা শক্তিপ্রয়োগে উৎসাহী। শক্তিপ্রয়োগ মানে হচ্ছে যারা তার জন্য থ্রেট হতে পারে তাদের মারপিট, গুম, খুন, ভয়ের সংস্কৃতির মাধ্যমে দমন করা । এখন সাধারন মানুষকে দমন করলে তো হবে না। কিংবা যে কোন মানুষকে গুম খুন করলে তো হবে না। দেশের জনগণ খেপে উঠবে। এইজন্য তারা বিরোধীদের পশুর স্তরে নামিয়ে নিয়ে আসে সবার আগে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জামার্নরা লাখ লাখ ইহুদীদের মারার আগে তাদেরকে কুকুরের মতো ঘৃণ্য জীব বলে পরিচয় দিয়েছিলো। বাংলাদেশে পাকিবাহিনী গণহত্যার আগে আধা হিন্দু আর জন্তু বলে পরিচয় দিয়েছিলো। বর্
বাংলাদেশীদের ফুটবল উন্মাদনা নিয়ে নানাজন নানান বিশ্লেষন করছেন। কোনটা গ্রহনযোগ্য কোনটা এ্যানেকডোটাল। তবে সব গুলো পড়লে একটা ধারনা দাঁড়ায় মনের মধ্যে যে আসলে এই ফেনমেননের কারন কি? যে কোন স্টেডিয়াম ভর্তি গেম আসলে প্রাচীন রোমান গ্লাডেটরিয়াল কনটেস্ট। রোমের কলোসিয়ামে হাজার হাজার সিংহ বাঘ মোষ বুনোজন্তু ধরে আনা হতো মারপিট দেখার জন্য। স্লেভদের ধরে এনে ছেড়ে দেয়া হতো পরস্পরের সাথে মারামারা করার জন্য। কথিত আছে, রোমের কোলসিয়ামের একখন্ড মাঠে যতো রক্ত ঝড়ছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে স্ট্যালিনগ্রাদে এতো রক্ত ঝড়ে নাই। গ্যালারীতে উল্লাস আর রক্ততৃষ্ণা। কিছুটা ধরা পেতে গ্লাডিয়েটর মুভিট