যে কোন ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারী সরকারের একটা কমন বৈশিষ্ট্য আছে।
এরা শক্তিপ্রয়োগে উৎসাহী। শক্তিপ্রয়োগ মানে হচ্ছে যারা তার জন্য থ্রেট হতে পারে তাদের মারপিট, গুম, খুন, ভয়ের সংস্কৃতির মাধ্যমে দমন করা ।
এখন সাধারন মানুষকে দমন করলে তো হবে না। কিংবা যে কোন মানুষকে গুম খুন করলে তো হবে না। দেশের জনগণ খেপে উঠবে।
এইজন্য তারা বিরোধীদের পশুর স্তরে নামিয়ে নিয়ে আসে সবার আগে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জামার্নরা লাখ লাখ ইহুদীদের মারার আগে
তাদেরকে কুকুরের মতো ঘৃণ্য জীব বলে পরিচয় দিয়েছিলো।
বাংলাদেশে পাকিবাহিনী গণহত্যার আগে আধা হিন্দু আর জন্তু বলে পরিচয় দিয়েছিলো।
বর্তমানে বিরোধীদের খুনের সবচে সহজ উপায় হচ্ছে এদেরকে
জঙ্গী আর মাদক ব্যবসায়ী ট্যাগ দেয়া। আর কেউ কখনো জবাবদিহিতা চাইবে না। বরং সাধারন মানুষ খুশী হবে একটা জঙ্গী মারা গেছে বলে।
সরকারের পা চাটতে চাটতে একজন শিক্ষিত মানুষ অবস্থা কী রকম হয় তা দেখতে এই ভিসির চেহারা দেখতে পারেন। ওনার উচিত ছিলো র্যাবলীগের প্রধান হওয়া। উনিকে ঠিক ভিসি পদে বসে নিজের ছাত্রদের জঙ্গি স্তরে নামিয়ে এনে তাদেরকে মারার উস্কানী দেয়াটা মানাচ্ছে না।